Latest Articles on কবিতা

উঠানের সেই দিকে আন্ধারের ইয়া লম্বা লাশ,শিমের মাচার নিচে জোছনার সাপের ছলম,পরীরা সন্ধান করে যুবতীর ফুলের কলম,তারার ভিতরে এক ধুনকার ধুনায় কাপাশ,আকাশে দোলায় কার

কে য্যান কানতে আছে- তার শব্দ পাওয়া যায় কানে,নদীও শুকায়া যায়, আকালের বাতাস ফোঁপায়,মানুষেরা বাড়িঘর বানায় না আর এই খানে,গোক্ষুর লতায়া ওঠে যুবতীর চুলের খোঁ

একবার চাই এক চিক্কুর দিবার, দিমু তয়?জিগাই কিসের সুখে দুঃখ নিয়া তুমি কর ঘর?আঙিনার পাড়ে ফুলগাছ দিলে কি সোন্দর হয়,দুঃখের কুসুম ঘিরা থাকে যার, জীয়ন্তে কবর।পাথ

আমারে তলব দিও দ্যাখো যদি দুঃখের কাফনতোমারে পিন্ধায়া কেউ অন্যখানে যাইবার চায়মানুষ কি জানে ক্যান মোচড়ায় মানুষের মন,অহেতুক দুঃখ দিয়া কেউ ক্যান এত সুখ পায়?নদ

নদীর কিনারে গিয়া দেখি নাও নিয়া গ্যাছে কেউঅথচ এই তো বান্ধা আছিল সে বিকাল বেলায়।আমার অস্থির করে বুঝি না কে এমন খেলায়,আমার বেবাক নিয়া শান্তি নাই, পাচে পাছে ফ

তোমার খামাচির দাগ এখনো কি টকটাকা লাল,এখনো জ্বলন তার চোৎরার পাতার লাহান।শয়তান, দ্যাখো না করছ কি তুমি কি সোন্দর গাল,না হয় দুপুর বেলা একবার দিছিলাম টান?না হয় উ

তোমার দ্যাশের দিকে ইস্টিশানে গেলেই তো গাড়িসকাল বিকাল আসে, এক দন্ড খাড়ায়া চম্পট,কত লোক কত কামে দূরে যায়, ফিরা আসে বাড়ি-আমার আসন নাই, যাওনেরও দারুন সংকট।আসু

আমি কার কাছে গিয়া জিগামু সে দুঃখ দ্যায় ক্যান,ক্যান এত তপ্ত কথা কয়, ক্যান পাশ ফিরা শোয়,ঘরের বিছান নিয়া ক্যান অন্য ধানখ্যাত রোয়?অথচ বিয়ার আগে আমি তার আছিল

সে কোন বাটিতে কও দিয়াছিলা এমন চুমুকনীল হয়া গ্যাছে ঠোঁট, হাত পাও শরীল অবশ,অথচ চাও না তুমি এই ব্যাধি কখনো সারুক।আমার জানতে সাধ, ছিল কোন পাতার সে রস?সে পাতা পান

আন্ধার তোরঙ্গে তুমি সারাদিন কর কি তালাশ?মেঘের ভিতর তুমি দ্যাখ কোন পাখির চক্কর?এমন সরল পথ তবু ক্যান পাথরে টক্কর?সোনার সংসার থুয়া পাথারের পরে কর বাস?কি কামে তোম

1 2 3 4 225
নানাভাবে মনের ভাব কল্পনা যখন অনুভূতিরঞ্জিত, যথাবিহীত শব্দসম্ভারে বাস্তব সুষমামণ্ডিত ছন্দময়রূপ লাভ করে তখন তা কবিতা হয়ে ওঠে। Poetry is the spontaneous overflow of powerful feelings; অর্থাৎ কবিতা দুর্নিবার আবেগের স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ।
Article - Editor's Choice

Every young person is unique, an amazing combination of both genetic data and experiences that shape who they are. Even among identical twins, vast differences are often observed in behavior, preference, and way of thought. This leads to the inevitable conclusion that every young person has something very special to share with the world. There truly is no one else exactly like them on the entire planet.

The mounting pressure of increasing curriculum added with homework and extra-curricular classes is making childhood very stressful for kids as well as parents. Gone are the days when kids played in the building compound for hours, breaking glasses, eating munchies at some friends place, fighting over who won and who cheated.

In today’s world, it has become vital to act in accordance with the “social conscience”, rather than just doing what you want to do. To manage the way you think, behave and act; involves self-regulation. When you practice self-regulation, you are better able to see the good in other people.

Ever wondered how to come up with new ideas for your work projects, assignments, or product sales?